বিশেষ প্রতিবেদক,দৈনিক নাসা নিউজ।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন গ্রেড বাড়ানোসহ তিন দফা দাবির পদযাত্রায় আন্দোলনে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে ঢাকার শাহবাগ এলাকায়।আন্দোলনরত শিক্ষকদের মিছিল আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বল-প্রয়োগ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর এ বল প্রয়োগের কারণে আহত হয়ে আনুমানিক ১১০ জন শিক্ষক ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়।তাদের মধ্যে থেকে ঝিনাইদহ মহেশপুর এলাকার বাসিন্দা শিক্ষক আল মামুনকে (৪০) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ শনিবার ৮ ই নভেম্বর বিকেলের পর রাজধানীর শাহবাগে পুলিশের লাঠিচার্জ,টিয়ার গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপের কারণে শিক্ষক,রিকশাচালকসহ শতাধিকের বেশি আহত হয়। এ ঘটনায় অধিকাংশ শিক্ষকসহ ১১০ আহত ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগ থেকে চিকিৎসা নেয়।ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে আহতদের সবাইকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হলেও ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার শিক্ষক আল মামুনকে (৪০) ভর্তি করা হয়েছে।
অন্যান্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল ছেড়েছেন।ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) মোঃ ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন আন্দোলন চলাকালে শতাধিক আহতকে হাসপাতালে চিকিৎসকরা চিকিৎসা দিয়েছেন। বেশিরভাগই টিয়ার গ্যাসে শ্বাসকষ্ট, মাথায় আঘাত বা হাত-পা ঘষে যাওয়ার মতো চোট পেয়েছেন।তবে শুনেছি এ ঘটনায় এক শিক্ষককে ভর্তি করা হয়েছে।
.png)
সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৮ নভেম্বর ২০২৫
বিশেষ প্রতিবেদক,দৈনিক নাসা নিউজ।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন গ্রেড বাড়ানোসহ তিন দফা দাবির পদযাত্রায় আন্দোলনে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে ঢাকার শাহবাগ এলাকায়।আন্দোলনরত শিক্ষকদের মিছিল আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বল-প্রয়োগ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর এ বল প্রয়োগের কারণে আহত হয়ে আনুমানিক ১১০ জন শিক্ষক ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়।তাদের মধ্যে থেকে ঝিনাইদহ মহেশপুর এলাকার বাসিন্দা শিক্ষক আল মামুনকে (৪০) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ শনিবার ৮ ই নভেম্বর বিকেলের পর রাজধানীর শাহবাগে পুলিশের লাঠিচার্জ,টিয়ার গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপের কারণে শিক্ষক,রিকশাচালকসহ শতাধিকের বেশি আহত হয়। এ ঘটনায় অধিকাংশ শিক্ষকসহ ১১০ আহত ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগ থেকে চিকিৎসা নেয়।ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে আহতদের সবাইকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হলেও ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার শিক্ষক আল মামুনকে (৪০) ভর্তি করা হয়েছে।
অন্যান্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল ছেড়েছেন।ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) মোঃ ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন আন্দোলন চলাকালে শতাধিক আহতকে হাসপাতালে চিকিৎসকরা চিকিৎসা দিয়েছেন। বেশিরভাগই টিয়ার গ্যাসে শ্বাসকষ্ট, মাথায় আঘাত বা হাত-পা ঘষে যাওয়ার মতো চোট পেয়েছেন।তবে শুনেছি এ ঘটনায় এক শিক্ষককে ভর্তি করা হয়েছে।
.png)
আপনার মতামত লিখুন