মোঃ শাহ আলম মিয়া,করেসপন্ডেন্ট,কোটালীপাড়া,গোপালগঞ্জ।
কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র চত্ত্বর যেনো পরিনত হয়েছে পার্কিং এলাকায়।এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন সেবা নিতে আসা রুগী ও অভিভাবকেরা।বিনা প্রয়োজনে এখানে প্রতিদিন অপেক্ষা করে থাকতে দেখা যায় অর্ধ-শতাধিক ইজি বাইক,অটো ভ্যান,ব্যক্তি মালিকানাধীন এ্যাম্বুলেন্স সহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন।
এ ছাড়াও ঔষধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের মটর সাইকেলের হাট বসে ভবনের নিচ তলার চত্ত্বরে প্রতিনিয়ত।অন্য দিকে মূল ফটকের আশপাশে ডাব নারকেল কলা রুটি চা সহ নানা প্রকার খাবারের দোকান বসায় সড়ক সহ চারপাশে ভিড় লেগেই থাকে অহরহ।এতে হাসপালে সেবা নিতে আসা রুগীদের বাহন চলাচল হচ্ছে বাধাগ্রস্থ।জরুরী রুগী বহনকারী গাড়ী ঢুকতে বের হতে চালকদের সাথে প্রায়ই ঘটছে বাগবিতন্ডার মতো ঘটনা।
স্থানীয় চালকরা দুর থেকে রুগী নিয়ে আসা গাড়ি চালকদের দিয়ে আসছে হুমকী ধামকী।এমনটাই জানিয়েছেন নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ভুক্তভোগী।মনোষা বাড়ীর জনৈক ইজিবাইক চালক বলেন-যাত্রীড় আশায় আমরা এখানে অপেক্ষা করছি,যাত্রী পেলেই চলে যাবো।কান্দি ইউনিয়নের হিজলবাড়ী,বান্ধাবাড়ী হাসুয়া,রামশীলের রাজাপুর,কুশলার জামুলা গ্রাম থেকে সেবা নিতে আসা রুগীদের অভিভাবক বৃন্দ সাংবাদিকদের জানান-বাহিরের গাড়ী হাসপাতালের ভিতরে রাখার কারনে আমাদের গাড়ী ঢুকতে সমস্যা হয়,সরাতে বললে ঐ সব গাড়ীর চালকরা আমাদের ড্রাইভারকে মারতে আসে,অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীবৃন্দ বলেন-কর্তৃপক্ষ ইচ্ছা করলেই এ সমস্যা সমাধান করতে পারেন,তাদের স্বদিচ্ছার অভাব রয়েছে। স্বাস্থ্য কেন্দ্রের এ্যাম্বুলেন্স চালক হারুন উর রশিদ বলেন-অনুমতি ছাড়াই এ সকল অবৈধ যানবাহন ঘন্টার পর ঘন্টা এই চত্বরে পার্কিং করে বসে থাকে,বেশিরভাগ সময় আমাদের গাড়িও যাতায়াতে সমস্যা হয়।এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ কুমার মৃদুল দাস বলেন-আমাদের হাসপাতালে সিকিউরিটি গার্ড নেই,আছে শুধু নৈশ প্রহরী,সকালে চলে যায়,কি আর করতে পারি আমরা।
.png)
সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১৮ নভেম্বর ২০২৫
মোঃ শাহ আলম মিয়া,করেসপন্ডেন্ট,কোটালীপাড়া,গোপালগঞ্জ।
কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র চত্ত্বর যেনো পরিনত হয়েছে পার্কিং এলাকায়।এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন সেবা নিতে আসা রুগী ও অভিভাবকেরা।বিনা প্রয়োজনে এখানে প্রতিদিন অপেক্ষা করে থাকতে দেখা যায় অর্ধ-শতাধিক ইজি বাইক,অটো ভ্যান,ব্যক্তি মালিকানাধীন এ্যাম্বুলেন্স সহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন।
এ ছাড়াও ঔষধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের মটর সাইকেলের হাট বসে ভবনের নিচ তলার চত্ত্বরে প্রতিনিয়ত।অন্য দিকে মূল ফটকের আশপাশে ডাব নারকেল কলা রুটি চা সহ নানা প্রকার খাবারের দোকান বসায় সড়ক সহ চারপাশে ভিড় লেগেই থাকে অহরহ।এতে হাসপালে সেবা নিতে আসা রুগীদের বাহন চলাচল হচ্ছে বাধাগ্রস্থ।জরুরী রুগী বহনকারী গাড়ী ঢুকতে বের হতে চালকদের সাথে প্রায়ই ঘটছে বাগবিতন্ডার মতো ঘটনা।
স্থানীয় চালকরা দুর থেকে রুগী নিয়ে আসা গাড়ি চালকদের দিয়ে আসছে হুমকী ধামকী।এমনটাই জানিয়েছেন নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ভুক্তভোগী।মনোষা বাড়ীর জনৈক ইজিবাইক চালক বলেন-যাত্রীড় আশায় আমরা এখানে অপেক্ষা করছি,যাত্রী পেলেই চলে যাবো।কান্দি ইউনিয়নের হিজলবাড়ী,বান্ধাবাড়ী হাসুয়া,রামশীলের রাজাপুর,কুশলার জামুলা গ্রাম থেকে সেবা নিতে আসা রুগীদের অভিভাবক বৃন্দ সাংবাদিকদের জানান-বাহিরের গাড়ী হাসপাতালের ভিতরে রাখার কারনে আমাদের গাড়ী ঢুকতে সমস্যা হয়,সরাতে বললে ঐ সব গাড়ীর চালকরা আমাদের ড্রাইভারকে মারতে আসে,অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীবৃন্দ বলেন-কর্তৃপক্ষ ইচ্ছা করলেই এ সমস্যা সমাধান করতে পারেন,তাদের স্বদিচ্ছার অভাব রয়েছে। স্বাস্থ্য কেন্দ্রের এ্যাম্বুলেন্স চালক হারুন উর রশিদ বলেন-অনুমতি ছাড়াই এ সকল অবৈধ যানবাহন ঘন্টার পর ঘন্টা এই চত্বরে পার্কিং করে বসে থাকে,বেশিরভাগ সময় আমাদের গাড়িও যাতায়াতে সমস্যা হয়।এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ কুমার মৃদুল দাস বলেন-আমাদের হাসপাতালে সিকিউরিটি গার্ড নেই,আছে শুধু নৈশ প্রহরী,সকালে চলে যায়,কি আর করতে পারি আমরা।
.png)
আপনার মতামত লিখুন